সঙ্গীর খিটখিটে মেজাজ মোকাবেলার উপায়
বিয়ে পর প্রথম প্রথম বেশ সুখেই নতুন জীবন শুরু হয়। কিন্তু সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বদলে যায় অনেক কিছু। কিছু বছর পার হয়ে যাওয়ার পর অনেক নারী-পুরুষকেই খিটখিটে মেজাজের হয়ে উঠতে দেখা যায়।
কিছু যেন তাদের ভালো লাগে না, সারাক্ষণ মেজাজ গরম, নিজের স্বামী বা স্ত্রীর মনটাও তারা কিছুতেই বুঝতে চান না, সব কিছু নিয়েই কেবল অভিযোগ আর হুকুমের সুর তাদের কণ্ঠে। আপনার স্বামী বা স্ত্রী যদি আজকাল এমন আচরণ করেন তাহলে জেনে নিন সম্পর্কটি আবারও স্বাভাবিক করার সহজ উপায়।
যখন তার মন ভালো থাকবে তখন তার সঙ্গে আলোচনা করুন। জানতে চান তার এমন আচরণের কারণ, আপনি যে কষ্ট পান সেটাও জানান। সাথে জানিয়ে দিন যে আপনি সর্বদা তার পাশে আছেস এবং যেকোনো সাহায্য তাকে করতে রাজি আছেন।
তাকে খুশি করার চেষ্টা করুন
একটা মানুষ অকারণে খিটখিটে স্বভাবের হয়ে যায় না, বরং প্রচণ্ড মানসিক অশান্তি থেকে এটা হয়। কারণটা যদি জানতে নাও পারেন, চেষ্টা করুন প্রিয় মানুষটিকে খুশি করার, সারপ্রাইজ দেয়ার।
শান্ত থাকুন
সবচাইতে প্রথম উপায়টি হচ্ছে শান্ত থাকা। তিনি খিটমিট করলে আপনি যদি উত্তেজিত হয়ে পড়েন, তা হলে সম্পর্ক নষ্ট হতে সময় লাগবে না। মাথা ঠান্ডা রাখুন, বোঝার চেষ্টা করুন কেন তিনি এমন করছেন। আপনি শান্ত থাকলে ওপর পক্ষ একা একা বেশিক্ষণ খিটিমিটি চালিয়ে যেতে পারবেন না।
তার প্রশংসা করুন, ভালোবাসুন
প্রশংসা ও ভালোবাসা এমন দুটি জিনিস, যা যেকোনো মানুষের মন নরম করতে বাধ্য। সঙ্গী খিটখিটে স্বভাবের হয়ে গেলে আপনি বাড়তি ভালোবাসা দিয়ে অভাবটা পূরণ করে দিন।
তর্কে যাবেন না
সঙ্গী খিটমিট করছেন বলে আপনি যেন পাল্টা করতে যাবেন না। এই কথাটি খুব ভালো করেই মনে রাখুন। এতে সম্পর্ক চরম খারাপ হয়ে যাবে। সবকিছুকে মনে নেবেন না।
সিরিয়াসলি নিবেন না
রাগের মাথায় মানুষ অনেক কিছুই বলে, সবকিছুকে সিরিয়াসলি নেবেন না। ছোটোখাটো অনেক কিছুই সম্পর্কে ঘটতে পারে, সেসব দেখেও না দেখার ভান করুন। পাত্তা দিলেই ঝামেলা বাড়বে।
সম্ভব হলে তার চাপ কমান
যে কারণে মানুষটি এমন খিটখিটে হয়ে উঠেছেন, সম্ভব হলে তার সেই চাপটি কমানোর চেষ্টা করুন। পারিবারিক হোক বা আর্থিক, অফিসের কাজ হোক বা বাসার কাজ কিংবা কোনো মানসিক কষ্ট- পাশে একজন মানুষ পেলে সবারই ভালো লাগে।
কিছু যেন তাদের ভালো লাগে না, সারাক্ষণ মেজাজ গরম, নিজের স্বামী বা স্ত্রীর মনটাও তারা কিছুতেই বুঝতে চান না, সব কিছু নিয়েই কেবল অভিযোগ আর হুকুমের সুর তাদের কণ্ঠে। আপনার স্বামী বা স্ত্রী যদি আজকাল এমন আচরণ করেন তাহলে জেনে নিন সম্পর্কটি আবারও স্বাভাবিক করার সহজ উপায়।
যখন তার মন ভালো থাকবে তখন তার সঙ্গে আলোচনা করুন। জানতে চান তার এমন আচরণের কারণ, আপনি যে কষ্ট পান সেটাও জানান। সাথে জানিয়ে দিন যে আপনি সর্বদা তার পাশে আছেস এবং যেকোনো সাহায্য তাকে করতে রাজি আছেন।
তাকে খুশি করার চেষ্টা করুন
একটা মানুষ অকারণে খিটখিটে স্বভাবের হয়ে যায় না, বরং প্রচণ্ড মানসিক অশান্তি থেকে এটা হয়। কারণটা যদি জানতে নাও পারেন, চেষ্টা করুন প্রিয় মানুষটিকে খুশি করার, সারপ্রাইজ দেয়ার।
শান্ত থাকুন
সবচাইতে প্রথম উপায়টি হচ্ছে শান্ত থাকা। তিনি খিটমিট করলে আপনি যদি উত্তেজিত হয়ে পড়েন, তা হলে সম্পর্ক নষ্ট হতে সময় লাগবে না। মাথা ঠান্ডা রাখুন, বোঝার চেষ্টা করুন কেন তিনি এমন করছেন। আপনি শান্ত থাকলে ওপর পক্ষ একা একা বেশিক্ষণ খিটিমিটি চালিয়ে যেতে পারবেন না।
তার প্রশংসা করুন, ভালোবাসুন
প্রশংসা ও ভালোবাসা এমন দুটি জিনিস, যা যেকোনো মানুষের মন নরম করতে বাধ্য। সঙ্গী খিটখিটে স্বভাবের হয়ে গেলে আপনি বাড়তি ভালোবাসা দিয়ে অভাবটা পূরণ করে দিন।
তর্কে যাবেন না
সঙ্গী খিটমিট করছেন বলে আপনি যেন পাল্টা করতে যাবেন না। এই কথাটি খুব ভালো করেই মনে রাখুন। এতে সম্পর্ক চরম খারাপ হয়ে যাবে। সবকিছুকে মনে নেবেন না।
সিরিয়াসলি নিবেন না
রাগের মাথায় মানুষ অনেক কিছুই বলে, সবকিছুকে সিরিয়াসলি নেবেন না। ছোটোখাটো অনেক কিছুই সম্পর্কে ঘটতে পারে, সেসব দেখেও না দেখার ভান করুন। পাত্তা দিলেই ঝামেলা বাড়বে।
সম্ভব হলে তার চাপ কমান
যে কারণে মানুষটি এমন খিটখিটে হয়ে উঠেছেন, সম্ভব হলে তার সেই চাপটি কমানোর চেষ্টা করুন। পারিবারিক হোক বা আর্থিক, অফিসের কাজ হোক বা বাসার কাজ কিংবা কোনো মানসিক কষ্ট- পাশে একজন মানুষ পেলে সবারই ভালো লাগে।
কোন মন্তব্য নেই " সঙ্গীর খিটখিটে মেজাজ মোকাবেলার উপায় "