সাম্প্রতিক শিরোনাম

Menu

Browsing "Older Posts"

আপনি "cooking" বিভাগ ব্রাউজ করছেন

যেভাবে আম দিয়ে আইসক্রিম বানাবেন

Friday, June 5, 2015 / No Comments
উপকরণ : তরল দুধ ২ কাপ, ঘন দুধ ১ কাপ, ফেটে নেয়া তিনটি ডিমের কুসুম, চিনি আধাকাপ, আইসিং সুগার ৩ টেবিল চামচ, কর্নফ্লাওয়ার ২ টেবিল চামচ, ক্রিম আধা কাপ, আমের রস এক কাপ।

প্রণালি : প্রথমে তরল দুধ, চিনি আর ডিম মিশিয়ে মাঝারি আঁচে জ্বাল দিতে হবে। এরপরে মোটামুটি ঘন হয়ে আসলে এতে কর্নফ্লাওয়ার মিশিয়ে আবার ফোটাতে হবে কিছুক্ষণ। ঠাণ্ডা হয়ে এলে বাটিতে ঢেলে ডিপ ফ্রিজে রাখুন। এক ঘণ্টা পর মিশ্রনটি বের করে এতে আমের রস, ঘন দুধ, আইসিং সুগার মিশিয়ে বিটার দিয়ে ভাল করে বিট করে আবার ফ্রিজে রেখে দিন। দুই ঘণ্টা পর আবার বের করে ক্রীম মিশিয়ে বিটার দিয়ে বিট করে আইসক্রিমের ছাঁচে ঢেলে ডিপে জমান। এবার ইচ্ছামতো সাজিয়ে পরিবেশন করুন।

গরমের বিভিন্ন প্রকার শরবত তৈরি ও উপকরণ

Saturday, May 30, 2015 / No Comments
various-types-of-summer-squash
গরমের দিনে বাইরের খোলা পরিবেশে তৈরি শরবত পান করে অনেকেই বিভিন্ন ধরনের অসুস্থতায় আক্রান্ত হয়ে থাকে। এ থেকে মুক্তি পেতে যে কেউ চাইলে বাড়িতেই বিভিন্ন ধরনের শরবত তৈরি করতে পারেন। 

জেনে নিন বিভিন্ন ধরনের কয়েকটি শরবত সম্পর্কে.... 

তরমুজের শরবত

উপকরণঃ 
স্কুপ দিয়ে কেটে নেওয়া তরমুজের বল প্রয়োজনমতো, মধু (প্রতি গ্লাসে) ১ টেবিল চামচ, লেবুর রস ১ টেবিল চামচ, বরফের টুকরা (কুচি) প্রয়োজনমতো, ঠান্ডা পানি প্রয়োজনমতো, পুদিনা পাতা কুচি প্রয়োজনমতো

প্রণালীঃ 

লম্বা গ্লাসে ১ স্তর বরফ কুচি, ১ স্তর তরমুজের বল এভাবে রেখে লেবুর রস, মধু ও ঠান্ডা পানি ও পুদিনা পাতার কুচি দিয়ে পরিবেশন। ফলও খাওয়া হবে, ক্লান্তিও কেটে যাবে।

বাঙ্গির শরবত

উপকরণ: 
বাঙ্গি ১ কাপ, সাদা দই আধা কাপ, চিনি ৪ টেবিল চামচ, লেবুর রস ১ টেবিল চামচ, বরফ কুচি, বরফের ঠাণ্ডা পানি ১ গ্লাস

প্রণালী: 
বাঙ্গি ছোট ছোট টুকরো করে বীচি ফেলে ধুয়ে নিতে হবে। এরপর বাঙ্গি ও পানি ব্লেন্ডারে দিয়ে ভালোভাবে ব্লেন্ড করে নিতে হবে। বাঙ্গি ও পানি ভালোভাবে মিশে গেলে এর মধ্যে দই, চিনি এবং লেবুর রস দিয়ে আবার ব্লেন্ড করতে হবে। অতঃপর গ্লাসে ঢেলে বরফ কুচি দিয়ে সুন্দরভাবে সাজিয়ে পরিবেশন করতে হবে।

কাঁচা আমের শরবত

উপকরণ: 
কাঁচা আম, বিট লবন, কাচামরিচ, চিনি ও পানি।

প্রণালী: 
আম ভালোভাবে ধুয়ে কেটে টুকরো করে নিন। এবার ব্লেন্ডারে একে একে আম, পরিমানমতো বিট লবন, কাচামরিচ, চিনি ও পানি দিন। সবকিছু একসাথে ভালোকরে ব্লেন্ড করুন ২ মিনিট। হয়ে গেলো দারুন স্বাদের কাঁচা আমের শরবত। গ্লাসে ঢেলে বরফ টুকরো দিয়ে পরিবেশন করুন।

কামরাঙ্গার শরবত

উপকরণ: 
কামরাঙ্গা ৪থেকে ৫টি, কাঁচামরিচ ১টি, চিনি ও লবণ পরিমাণমত, পুদিনা পাতা, বরফ কুচি।

প্রণালী: 
কামরাঙ্গা কেটে বিচি ফেলে দিতে হবে। এরপর কামরাঙ্গা ও কাঁচামরিচ ব্লেন্ড করে তাতে পরিমাণমত লবণ ও চিনি মিশিয়ে ফ্রিজে রেখে দিতে হবে। ঠাণ্ডা হলে পুদিনাপাতা মিশিয়ে খেলে দারুণ লাগবে।

কমলা লেবুর শরবত

উপকরণ: 
কমলা লেবু, চিনি, গোলমরিচ গুড়া।

প্রণালী: 
কমলা লেবুর খোসা ছাড়িয়ে বিচিগুলো ফেলে ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে নিন। এরপর তাতে পরিমাণ মতো চিনি ও গোল মরিচ গুড়া মিশিয়ে ফ্রিজে রেখে দিলেই হয়ে যাবে মজার শরবত।

বেলের শরবত

উপকরণ: 
মাঝারি সাইজের ১টি বেল, চিনি, বরফ কুচি।

প্রণালী: 
প্রথমে পরিস্কার পানি দিয়ে বেল ধুয়ে নিন। এরপর বেল ভেঙে ভিতর থেকে বিচি ফেলে দিয়ে পানির সঙ্গে মিশিয়ে আঁশ তুলে ফেলুন। এরপর তাতে পরিমাণমত চিনি ও বরফ কুচি মিশিয়ে পরিবেশন করুন।

আনারসের শরবত

উপকরণ: 
আনারস ১টি, চিনি, বিট লবণ, পুদিনা পাতা।

প্রণালী: 

পরিস্কার পানি দিয়ে আনারস ধুয়ে খোসা ছাড়িয়ে ছোট ছোট পিস করে নিন। এরপর আনারসের টুকরাগুলো ব্লেন্ডারে দিয়ে তাতে পানি, চিনি, বিট লবণ, পুদিনা পাতা মিশিয়ে ব্লেন্ড করুণ। এরপর শরবত ছেকে ফ্রিজে রেখে ঠাণ্ডা করে পান করুন।

আপেল ও লেবুর মিক্সড শরবত

উপকরণ: 
আপেল ২০০ গ্রাম, লেবু ১টা, চিনি ও লবণ পরিমাণমত, পানি ও বরফ কুচি।

প্রণালী: 
আপেল ছোট ছোট টুকরা করে ব্লেন্ড করে নিন। এরপর তাতে লেবুর রস ও বরফকুচি দিয়ে পরিবেশন করুন।

টমেটোর শরবত
উপকরণ: 
টমেটো ২৫০ গ্রাম, চিনি পরিমাণমতো, গোল মরিচ ১/২ চা চামচ, পানি।

প্রণালী: 

টমেটো, চিনি, গোল মরিচ ও পানি একসঙ্গে মিশিয়ে ব্লেন্ডারে ভালোভাবে ব্লেন্ড করে নিন। এরপর শরবত ছেঁকে একটি গ্লাসে ঢেলে বরফ কুচি দিয়ে পরিবেশন করুন।

আদা ও লেবুর শরবত

উপকরণ: 
আদার রস ১ চা চামচ, লেবুর রস ১ টেবিল চামচ, চিনি ২ টেবিল চামচ, ঠান্ডা পানি ১ গ্লাস।

প্রণালী: 
পানির সঙ্গে আদা ও লেবুর রস এবং চিনি মিশিয়ে ব্লেন্ড করুন। এরপর শরবতটি ফ্রিজে রেখে ঠাণ্ডা হলে পান করুন।

পাকা আমের দই জুস

উপকরণ: 
পাকা ১টি আম কিউব করে কাটা, চিনি পরিমাণমতো, বাদাম কুচি ১ চা চামচ, মিষ্টি দই ২ কাপ, তরল দুধ ২ কাপ এবং বরফ কুচি আধা কাপ।

প্রণালী: 
সব উপকরণ একসঙ্গে ব্লেন্ড করে বরফ কুচি দিয়ে পরিবেশন করুন।

কাঁচা আমের টক-মিষ্টি জুস

উপকরণ: 
কাঁচা আম ১টি, চিনি পরিমাণমতো, বিট লবণ স্বাদ অনুযায়ী, চাট মসলা সামান্য এবং পানি পরিমাণমতো।

প্রণালী:
প্রথমে আমের খোসা ছাড়িয়ে নিন। এরপর পাতলা করে কেটে বাকি সব উপকরণ একসঙ্গে নিয়ে ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে বরফ কুচি দিয়ে পরিবেশন করুন।

খেজুরের জুস


উপকরণ: 
নরম খেজুর আধা কাপ, ঘন দুধ ১ কাপ, চিনি পরিমাণমতো, কিশমিশ ১ চা চামচ, বাদাম কুচি ১ চা চামচ এবং পানি পরিমাণমতো।

প্রণালী: 
প্রথমে খেজর ভালো করে ধুয়ে নিন। এরপর বিচি ফেলে টুকরা করে কিছুক্ষণ পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। সব উপকরণ এক সঙ্গে ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে বরফ কুচি দিয়ে পরিবেশন করুন।

মিক্সড ফ্রুট জুস

উপকরণ: 
আপেল কিউব করে কাটা ১ কাপ, আঙুর আধা কাপ (কালো ও সবুজ), বেদানা ১ টেবিল চামচ, পাকা আম ১টি, পুদিনা পাতা ২-৩টি, চিনি পরিমাণমতো, চাট মসলা সামান্য এবং পানি পরিমাণমতো।

প্রণালী: 
সব উপকরণ একসঙ্গে নিয়ে বেলেন্ডারে ব্লেন্ড করে বরফ কুচি দিয়ে পরিবেশন করুন।

স্ট্রবেরি জুস

উপকরণ: 
বেদানার রস আধা কাপ, কমলা লেবুর রস ২ টেবিল চামচ, স্ট্রবেরি ৩টি, আনারসের টুকরা ২টি, পানি পরিমাণমতো, বিট লবণ সামান্য, পুদিনা পাতা ২টি এবং চিনি সামান্য।

প্রণালী: 
স্ট্রবেরি প্রথমে টুকরা করে নিন। এরপর সব উপকরণ একসঙ্গে নিয়ে ব্লেন্ড করে পরিবেশন করুন।

তৈরি করুন আমের আমসত্ত্ব

Wednesday, May 20, 2015 / No Comments
Create mango amasattba

এখন জৈষ্ঠ্য মাস যাকে বলে মধুমাস। এই সময়ে বিভিন্ন রকমের ফলের পাশাপাশি বিভিন্ন স্বাদের আম পাওয়া যায়। ছোটো-বড় সবার কাছে আম প্রিয় ফল। আম দিয়ে তৈরি করা যায় বিভিন্ন রকমের আঁচার ও আমসত্ত্ব। অনেকে আমসত্ত্ব তৈরি করতে পারেনা বা ঝামেলা মনে করে। তাই আজ পাঠকদের জন্য দেয়া হলো আমের আমসত্ত্ব তৈরির রেসিপি।

উপকরণ :
পাকা আম ৬টি (মাঝারি আকারের)। চিনি এক কাপ। আদাবাটা ১ টেবিল-চামচ। বেকিং গ্রিজপেপার এবং বেকিং ট্রে৷

পদ্ধতি :
ওভেন (১৬০ ডিগ্রি সে: ৩২৫ ডিগ্রি ফা:) তাপ দিয়ে রাখুন৷ ট্রেতে গ্রিজপেপার বিছিয়ে রাখুন৷

আমগুলোর খোসা ছাড়িয়ে কেটে চিনি দিয়ে ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে নিন৷ হাঁড়িতে ব্লেন্ড করা আমের মিশ্রণ ঢেলে সঙ্গে আদাবাটা মিশিয়ে চুলায় দিন। ৫-৬ মিনিট নেড়ে নেড়ে জ্বাল দিতে হবে। আমের মিশ্রণ ঘন হলে নামিয়ে গরম থাকা অবস্থায় গ্রিজপেপার বিছানো ট্রেতে ঢেলে চামচ দিয়ে সমান করে দিন।

এরপর প্রি-হিট ওভেনে দিয়ে দুই ঘণ্টা সময় সেট করে বেইক করুন৷ যদি দুই ঘণ্টা বেইক করার পরও ভেজা থাকে তবে আরো ৩০ মিনিট বেইক করুন বা না শুকানো পর্যন্ত বেইক করবেন৷ ওভেন থেকে বের করে গ্রিজপেপার থেকে আমসত্ত্ব উঠিয়ে নিন। নিজের পছন্দমতো আকারে কেটে পরিবেশন করুন।

এছাড়া আরো একটি উপায় আছে। একটি গোল থালায় তেল মাখিয়ে একপ্রস্থ আম লেপে দিয়ে রোদে দিন। শুকিয়ে গেলে আবার আর একপ্রস্থ দিন। এভাবে যতটুকু মোটা করতে চান সে অনুযায়ী আম দিন।

রোদের ব্যবস্থা না থাকলে গ্যাসের চুলার নিচে রেখেও আমসত্ত্ব করা যাবে। শুকিয়ে গেলে কেটে পিস পিস করে কৌটায় সংরক্ষণ করতে পারেন।

মাত্র ১০ মিনিটে সকালের নাশতা আলু পোহা

Sunday, May 17, 2015 / No Comments

সকালের নাশতা সবসময়েই একটু যন্ত্রণাদায়ক। কারণ গৃহিণী হোন বা কর্মজীবী নারী সকালের নাশতা অবশ্যই ঝটপট তৈরি করা চাই। সকালে ঘুম থেকে উঠে কাজের তাড়ায় সকালের নাস্তা বানানো আসলেই খুব বিরক্তিকর ব্যাপার সকলের জন্যই।

কিন্তু হাতে কি মাত্র ১০ মিনিট সময় রয়েছে? তাহলেই কিন্তু অত্যন্ত সুস্বাদু একটি নাশতা তৈরি করে ফেলতে পারেন। এটি বেশ স্বাস্থ্যকরও বটে। আজকে শিখে নিন মাত্র ১০ মিনিটের সকালের নাশতা 'আলু পোহা' তৈরির রেসিপিটি।

উপকরণ :

– ২ কাপ চিড়া,
– ১ কাপ পরিমাণ সেদ্ধ আলু,
– ৩ চা চামচ তেল,
– ১ চা চামচ সরিষা দানা,
– ২ টি পেঁয়াজ কুচি,
– ৫-৬ টি মরিচ কুচি,
– আধা চা চামচ হলুদগুঁড়ো,
– ১ চা চামচ চিনি,
– লবণ স্বাদমতো,
– ১ টেবিল চামচ লেবুর রস,
– ধনে পাতা কুচি (ইচ্ছা)

পদ্ধতি :

– চিড়া মাত্র ২-৩ মিনিট জলতে ভিজিয়ে রেখে জল ঝরিয়ে আলাদা করে রাখুন। বেশি ভিজে গেলে চিড়া আস্ত থাকবে না। তাই বেশিক্ষণ ভিজিয়ে রাখবেন না।
– ওভেনে মাত্র ৩ মিনিটে আলু সেদ্ধ করে কিউব করে কেটে নিন।

– চুলায় প্যান দিয়ে এতে তেল দিয়ে গরম করে সরিষা দানা দিয়ে দিন। দানা ফুটে উঠলে এতে পেঁয়াজ ও মরিচ কুচি দিয়ে মাঝারি আঁচে খানিকক্ষণ নেড়ে নরম করে নিন পেঁয়াজ।

– এরপর এতে সেদ্ধ আলু দিয়ে নেড়ে নিন ভালো করে ও এতে হলুদগুঁড়ো, চিনি, লবণ দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিন এবং ১-২ মিনিট ঢেকে রান্না করে নিন।

– তাপর ভেজানো চিড়া দিয়ে দিন এবং ভালো করে নেড়ে মিশিয়ে নিন। ২-৩ মিনিট নেড়ে নিয়ে লেবুর রস দিয়ে মিশিয়ে নিন। নামিয়ে নেয়ার আগে ধনে পাতা কুচি ছিটিয়ে দিন।

– ব্যস, এবার গরম গরম সকালের নাশতা পরিবেশন করুন সুস্বাদু ও স্বাস্থ্যকর মাত্র ১০ মিনিটের 'আলু পোহা'।

অসহ্য গরমে প্রাণ জুড়াতে ‘চিলড ফ্রুট সালাড’

Friday, May 15, 2015 / No Comments

হঠাৎ করেই অসহ্য গরমে প্রাণ ওষ্ঠাগত হবার জোগাড়। প্রচুর পানি তেষ্টার পাশাপাশি প্রচণ্ড গরমে প্রাণ জুড়াতে চাই ঠাণ্ডা কিছু। এরকম সময়ে প্রাণ জুড়াতে ঘরেই বানিয়ে নিন চিলড ফ্রুট সালাড।

বানাতে যা লাগবে:
আম, আপেল, কলা, আনারস, পেঁপে, আঙুর, কনডেনসড মিল্ক বা ফুল ক্রিম মিল্ক, মধু বা চিনি, ভ্যানিলা আইসক্রিম।

যেভাবে বানাবেন:
সব ফল একই রকম ছোট ছোট টুকরোয় কেটে নিন। একটা বড় কাচের বাটিতে সব ফল একসঙ্গে দিয়ে কনডেনসড মিল্ক বা ফুল মিল্ক মেশান। 

এবারে পছন্দমতো চিনি বা মধু দিয়ে একসঙ্গে ভাল করে মিশিয়ে নিন। 

ফ্রিজে রেখে ঠান্ডা করে নিন। খাওয়ার সময় ওপরে এক স্কুপ ভ্যানিলা আইসক্রিম দিয়ে পরিবেশন করুন। 

নুডুলসে আছে মোম, তাই সাবধান!

Thursday, May 7, 2015 / No Comments
নুডুলস রান্নার যে পদ্ধতি প্রচলিত তা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই বিপদ জনক। আমাদের অনেকেই নুডুলস ছাড়া চলতেই পারেন না। ঘরে বাইরে সব জায়গাতেই নুডুলসের জয়জয়কার। নুডুলস খাওয়া নিয়ে কিছু তথ্য আমরা আপনাদের জানাতে যাচ্ছি যা আপনার স্বাস্থ্য ঝুঁকি দূর করবে বলে আশা করছি।…
পাত্রে পানি নিয়ে তাতে নুডুলস ও মসলার গুড়া দিয়ে ২-৩ মিনিট রান্না করি এবং খাওয়ার উপযোগী বলে ধরে নিই। কিন্তু এটি নুডুলস রান্নার সবচাইতে ভয়ঙ্কর পদ্ধতি। এভাবে রান্নার ফলে মসলার উপাদান এমএসজি (মনোসোডিয়াম গ্লুকামেট) আণবিক পর্যায়ে পৌঁছে বিষাক্ত হয়ে যায়।এবং আরেকটি বিষয় আমরা হয়তো জানিই না যে, নুডুলসে মোমের আবরণ দেওয়া থাকে এবং এভাবে রান্নার ফলে সেই মোম আমাদের দেহে ঢুকে যায় এবং তা নিষ্কাশন করতে দেহের ৪ থেকে ৫ দিন সময় লাগে।

নুডুলস রান্নার সঠিক পদ্ধতিঃ
১. একটি পাত্রে নুডুলস সিদ্ধ করুন।
২. সিদ্ধ হলে মোমযুক্ত পানি ছেকে ফেলে দিন।
৩. আরেক পাত্রে পানি গরম করুন, ফুটানো পানিতে সিদ্ধ করা নুডুলস ছেড়ে দিন এবং চুলা নিভিয়ে দিন।
৪. এরপর মসলা ছিটিয়ে নেড়ে দিন, নুডুলস স্যুপ তৈরি হয়ে যাবে।
৫. আর যদি ঝড়ঝড়া নুডুলস খেতে ভালবাসেন তাহলে পাত্র থেকে পানি ছেকে মসলা যোগ করুন। তৈরি হয়ে যাবে নুডুলস। যদিও তা তৈরি করতে দুই মিনিট নয় প্রায় ১০ মিনিট সময় এমনিতেই লাগবে।
এই পদ্ধতিতে সামান্য একটু বেশি সময় লাগবে তবে তা স্বাস্থ্যের জন্য নিরাপদ।
বিজ্ঞাপন দাতাদের মুখরোচক কথায় কান দিবেন না। ভাল থাকুন, সুস্থ্য থাকুন।

(আপনি যদি মনে করেন পোস্টটি গুরুত্বপূর্ণ তবে শেয়ারকরে বন্ধুদের দেখার সুযোগ দিন। নিজে জানুন ও অন্যকে জানতে সাহয্য করুন। নিয়মিত লাইক, কমেন্টস না করলে এই মুল্যবান পোস্ট গুলো আর আপনার ওয়ালে খুজে পাবেন না।)
আপনাদের সুখী জীবনই আমাদের কাম্য।  ধন্যবাদ।