সাম্প্রতিক শিরোনাম

Menu

Browsing "Older Posts"

আপনি "others" বিভাগ ব্রাউজ করছেন

মায়ের দুধে নির্ভর করে শিশুর আচরণ!

Wednesday, May 20, 2015 / No Comments
Depending on the child's behavior mother's milk !

বাবা-মায়ের কাছে তার নবজাতক সন্তান পরম আরাধ্য সম্পদ। তাই তার বাড়-বাড়ন্ত নিয়ে অভিভাবকদের যেন চিন্তার শেষ নেই।

নবজাতকের সঠিক বেড়ে ওঠা নিশ্চিতে চলে নানা ধরনের কসরৎ।

তবে বিজ্ঞানীদের আগে থেকেই দাবি মায়ের বুকের দুধেই শিশুর শারীরিক বিকাশ নিশ্চিত করে।

এবার তারা জানিয়েছেন, মায়ের বুকের দুধের প্রভাবেই সন্তানের আচরণগত দিক ও আচরণ নির্ধারণ হয়। অর্থাৎ মায়ের বুকের দুধ সন্তানদের মানসিক গঠনে প্রভাব ফেলে।

গবেষণায় দেখা গেছে, মায়ের বুকের দুধ মস্তিষ্কের গঠন, তাদের অনুপ্রেরণা, আবেগ, আচরণ ও ব্যবহারের ওপর প্রভাব ফেলে।

গবেষণা কাজে জড়িত হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটির অ্যাসোসিয়েট প্রফেসর কেটি হাইন্ড বলেন, শিশুর জন্য প্রয়োজনীয় মায়ের বুকের দুধের কম্পোজিশনের পরিবর্তন আনার মাধ্যমে শিশুর ব্যবহারে প্রভাব ফেলা যায়, প্রভাব ফেলা যায় তার অন্ত্রের ব্যাকটেরিয়ার ওপর।

হাইন্ড এবং আরো দুই গবেষক মিলে এই গবেষণা কাজটি পরিচালনা করেন।

হাইন্ড বলেন, অন্ত্রের ব্যাকটেরিয়া তেমন কোনো ভূমিকা না রাখলেও খাবার ডাইজেস্টে (হজম) সহায়তা করে। একইসঙ্গে ব্রেইনে নানা ধরনের সিগনাল (নির্দেশ) পাঠায়। এই সিগনালেই শিশুর ব্রেইন পায় নতুন শেপ, ঘটে স্নায়ুবিক উন্নয়ন।

ইঁদুরে ওপর গবেষণা করে এই তথ্যের প্রমাণ পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা।

সূত্র: সিবিসি নিউজ।

জন্মমাস অনুসারে মানুষের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য

Sunday, May 17, 2015 / No Comments
বিভিন্ন ঋতুতে জন্মানো গাছ যেমন বিভিন্ন চরিত্রের হয়, তেমনি বিভিন্ন মাসে জন্মানো মানুষের চারিত্রিক বৈশিষ্টেও থাকে ভিন্নতা। যেমন বসন্তে জন্মানো ফুলেরা রূপে ও সুভাষে থাকে একিরকম, তেমনি মার্চ কিংবা জুলাইয়ে জন্মানো মানুষের চারিত্রিক বৈশিষ্টেও থাকে অদ্ভুত মিল।
তাই চলুন, জেনে নেই আপনার জন্ম মাসটি আপনার চরিত্র সম্পর্কে কী বলে।

জানুয়ারি
যারা জানুয়ারি মাসে জন্মগ্রহন করেছেন তাদের কঠোর পরিশ্রমী হতে দেখা যায়। অনেক বেশি মাত্রায় ক্যারিয়ার সচেতন হয়ে থাকেন তারা। অনেক বেশি বিশ্বস্ত এবং ভালো শ্রোতা এই মাসে জন্মগ্রহণকারীরা। প্রচণ্ড পরিমাণে আবেগী ও অভিমানী হন। বদ অভ্যাস গুলোর মধ্যে রয়েছে বদমেজাজ, জেদ ও একগুঁয়েমি। খুব বেশি সমালোচনা করতে পারেন এরা।

ফেব্রুয়ারি
খুব বেশি বুদ্ধিমান ও লাজুক প্রকৃতির হয়ে থাকেন ফেব্রুয়ারি মাসের মানুষজন। অনেক বেশি বাস্তববাদী ও বন্ধু তৈরিতে পারদর্শী হতে দেখা যায়। অনেক বেশি হাসিখুশি এবং প্রাণোচ্ছল হিসেবে সুনাম হয়েছে। কিছুটা কুঁড়ে প্রকৃতির হয়ে থাকেন এই মাসে জন্মানো মানুষগুলো। একটু কিপটেমিও দেখা যায় এদের মধ্যে। নিজেদের মিতব্যয়ী ভাবলেও আসলেই কিছুটা কিপটে প্রকৃতির হয়ে থাকেন এরা।

মার্চ
গাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে আকর্ষণীয় ব্যক্তিত্বের অধিকারী হতে দেখা যায় এই মাসে জন্মানো মানুষগুলোকে। বিশ্বস্ত ও সহানুভূতিশীল হয়ে থাকেন তারা। দারুণ প্রতিভার অধিকারী হয়ে থাকেন। অনেক বেশি সেনসিটিভ হয়ে থাকেন এই মানুষগুলো। অনেক বেশি গম্ভীর থাকেন এবং আকর্ষণীয় ব্যক্তিত্বের অধিকারী হয়ে থাকেন বলে কিছুটা ‘playful minded’ হয়ে থাকেন। নিজের ব্যক্তিত্ব দিয়ে সকলকে আকর্ষণের চেষ্টা করেন সব সময়। এবং এরা মারাত্মক প্রতিশোধ প্রবণ হয়ে থাকেন।

এপ্রিল
কর্মঠ এবং ডায়নামিক ব্যক্তিত্বের মানুষ হন এপ্রিল মাসে জন্মানো মানুষজন। খুব সহজে সমস্যা সমাধান এবং সিদ্ধান্ত গ্রহনের ক্ষমতা থাকে তাদের মাঝে। অনেক বেশি সাহসী এবং দৃঢ় মানসিকতার মানুষ হতে দেখা যায় তাদেরকে। খুব বেশি মাত্রায় সকলের মনোযোগকামী হয়ে থাকেন এরা। নিজেদের বুদ্ধির বেশিরভাগটাই খাটিয়ে থাকেন এই কাজে এবং সব সময় সকলের দৃষ্টির মধ্যমণি হয়ে থাকতে চান তারা।

মে
খুব বেশি ইচ্ছাশক্তির অধিকারী এবং আত্মবিশ্বাসী হয়ে থাকেন। নিজের ইচ্ছা শক্তির গুণে সবসময় সফল হতে দেখা যায় মে মাসে জন্মানো মানুষগুলোকে। সৃজনশীল কাজে পারদর্শী হয়ে থাকেন তারা। ভ্রমণ করতে পছন্দ করেন। খুব সহজে রেগে যান এবং রাগ নিয়ন্ত্রণে একেবারেই অপারদর্শী। মাঝে মাঝে নিজের অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাসের ফলে ভুল সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেন এবং সমস্যায় পড়ে যান।

জুন
অনেক বেশি দূরদর্শী হয়ে থাকেন জুন মাসে জন্মানো মানুষজন। সব কিছু খুব ভালো করে ভেবে চিনতে করতে পছন্দ করেন। অনেক ভেবে চিনতে কাজ করেন। হাসিখুশি থাকতে পছন্দ করেন এবং বন্ধুভাবাপন্ন হয়ে থাকেন। খুব সহজে বিরক্ত হয়ে যান কোনো কিছুর ওপর এবং আবেগ খুব বেশি মাত্রায় ওঠা নামা করতে থাকে। অনেক বেশি সময় লাগে নিজের কষ্টটাকে ভুলতে। অনেক জেদি প্রকৃতির হয়ে থাকেন এরা।

জুলাই
অনেক হাসিখুশি মানুষ হন জুলাই মাসে জন্মগ্রহণকারী মানুষগুলো। সেই সাথে প্রচণ্ড মাত্রায় আবেগী। নিজের কষ্টটা লুকিয়ে রাখতে বেশি পছন্দ করেন। এমন কিছু করতে চান সবসময় যে কাজে নিজেকে অনেক গর্বিত ভাবতে পারেন। মোটেও প্রতিশোধ পরায়ণ নন। বরং বেশ কোমল হৃদয়ের মানুষ হয়ে থাকেন। খুব বেশি অতীতমুখী এবং নিজেরাই নিজেদের কষ্টের জন্য দায়ী থাকেন। কিছু কিছু মানুষ মুডি হয়ে থাকেন। তবে তা শুধুমাত্রই আবেগের কারণে। কারো কাছ থেকে কষ্ট পেলে তা কখনোই ভোলেন না।

আগস্ট
সর্বদা চ্যালেঞ্জ নিতে প্রস্তুত থাকেন আগস্ট মাসে জন্মানো মানুষজন। অনেক বেশি আত্মনির্ভরশীল এবং স্বাধীনচেতা মনোমানসিকতার হয়ে থাকেন। খুব দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহনে ও সৃজনশীল কাজে পারদর্শী। অনেক বন্ধুভাবাপন্ন হয়ে থাকেন তারা। খুব সহজে রেগে যান এবং প্রচণ্ড বদমেজাজি হয়ে থাকেন। অনেক ক্ষেত্রেই ঈর্ষান্বিত হতে দেখা যায় এবং কিছুটা দুমুখো স্বভাবের হয়ে থাকেন।

সেপ্টেম্বর
খুব কোমল হৃদয়ের এবং ঠাণ্ডা মাথার মানুষ হয়ে থাকেন সেপ্টেম্বরের মানুষেরা। অনেক বিশ্বস্ত এবং সহানুভূতিশীল হয়ে থাকেন। অনেক বেশি আবেগী হয়ে থাকেন কিন্তু প্রকাশ করতে চান না একেবারেই। অনেক ভেবে চিনতে কাজ করতে পছন্দ করেন। অনেক গম্ভীর থাকেন এবং মানুষের সাথে খুব বেশি মিশতে পারেন না। কিছুটা আত্মবিশ্বাসহীনতায় ভুগে থাকেন।

অক্টোবর
অনেক সাহসী এবং চ্যালেঞ্জিং মনমানসিকতার হয়ে থাকেন। কিছুটা গাম্ভীর্য নিজের মধ্যে ধরে রাখলেও ভেতরটা অনেক শিশুসুলভ হয়ে থাকে। ঘুরে বেড়াতে অনেক পছন্দ করেন এবং অনেক বেশি বন্ধুভাবাপন্ন হয়ে থাকেন এই মাসের মানুষগুলো। অনেক বেশি মাত্রায় আবেগী এবং অভিমানী হয়ে থাকেন এরা। খুব সহজেই নিজের প্রতি বিশ্বাস হারিয়ে ফেলেন।

নভেম্বর
কিছুটা দার্শনিক প্রকৃতির হয়ে থাকেন। অনেক কিছুই ভাগ্যের ওপর ছেড়ে দিয়ে থাকেন। দিবাস্বপ্নে থাকতে বেশি পছন্দ করেন। অনেক কম কথা বলেন। সোজা কথার মানুষ, প্যাঁচের মানুষ নন একেবারেই। অন্যদের থেকে একেবারে আলাদা ধরণের চিন্তা করতে পছন্দ করেন। অনেক বেশি ভাগ্যে বিশ্বাসী এবং আলসে প্রকৃতির হয়ে থাকেন। এদের মনমানসিকতা একেবারেই বোঝা যায় না। অনেক কঠিন মনে হয় মানুষ হিসেবে।

ডিসেম্বর
অনেক বিশ্বস্ত এবং হাসিখুশি মানুষ হয়ে থাকেন। অনেক বেশি ভালবাসতে পারেন নিজের মানুষগুলোকে। মানুষকে সাহায্য সহযোগিতা করতে বেশ পছন্দ করেন। অনেক বেশি সেনসিটিভ হয়ে থাকেন। এবং তারা এক কথার মানুষ। খুব দ্রুত মুড চেঞ্জ হয়ে যায়। হুটহাট মেজাজ করতে দেখা যায়। যদি কাউকে অপছন্দ করেন তার ক্ষতি করার চেষ্টা করেন।

নুডুলসে আছে মোম, তাই সাবধান!

Thursday, May 7, 2015 / No Comments
নুডুলস রান্নার যে পদ্ধতি প্রচলিত তা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই বিপদ জনক। আমাদের অনেকেই নুডুলস ছাড়া চলতেই পারেন না। ঘরে বাইরে সব জায়গাতেই নুডুলসের জয়জয়কার। নুডুলস খাওয়া নিয়ে কিছু তথ্য আমরা আপনাদের জানাতে যাচ্ছি যা আপনার স্বাস্থ্য ঝুঁকি দূর করবে বলে আশা করছি।…
পাত্রে পানি নিয়ে তাতে নুডুলস ও মসলার গুড়া দিয়ে ২-৩ মিনিট রান্না করি এবং খাওয়ার উপযোগী বলে ধরে নিই। কিন্তু এটি নুডুলস রান্নার সবচাইতে ভয়ঙ্কর পদ্ধতি। এভাবে রান্নার ফলে মসলার উপাদান এমএসজি (মনোসোডিয়াম গ্লুকামেট) আণবিক পর্যায়ে পৌঁছে বিষাক্ত হয়ে যায়।এবং আরেকটি বিষয় আমরা হয়তো জানিই না যে, নুডুলসে মোমের আবরণ দেওয়া থাকে এবং এভাবে রান্নার ফলে সেই মোম আমাদের দেহে ঢুকে যায় এবং তা নিষ্কাশন করতে দেহের ৪ থেকে ৫ দিন সময় লাগে।

নুডুলস রান্নার সঠিক পদ্ধতিঃ
১. একটি পাত্রে নুডুলস সিদ্ধ করুন।
২. সিদ্ধ হলে মোমযুক্ত পানি ছেকে ফেলে দিন।
৩. আরেক পাত্রে পানি গরম করুন, ফুটানো পানিতে সিদ্ধ করা নুডুলস ছেড়ে দিন এবং চুলা নিভিয়ে দিন।
৪. এরপর মসলা ছিটিয়ে নেড়ে দিন, নুডুলস স্যুপ তৈরি হয়ে যাবে।
৫. আর যদি ঝড়ঝড়া নুডুলস খেতে ভালবাসেন তাহলে পাত্র থেকে পানি ছেকে মসলা যোগ করুন। তৈরি হয়ে যাবে নুডুলস। যদিও তা তৈরি করতে দুই মিনিট নয় প্রায় ১০ মিনিট সময় এমনিতেই লাগবে।
এই পদ্ধতিতে সামান্য একটু বেশি সময় লাগবে তবে তা স্বাস্থ্যের জন্য নিরাপদ।
বিজ্ঞাপন দাতাদের মুখরোচক কথায় কান দিবেন না। ভাল থাকুন, সুস্থ্য থাকুন।

(আপনি যদি মনে করেন পোস্টটি গুরুত্বপূর্ণ তবে শেয়ারকরে বন্ধুদের দেখার সুযোগ দিন। নিজে জানুন ও অন্যকে জানতে সাহয্য করুন। নিয়মিত লাইক, কমেন্টস না করলে এই মুল্যবান পোস্ট গুলো আর আপনার ওয়ালে খুজে পাবেন না।)
আপনাদের সুখী জীবনই আমাদের কাম্য।  ধন্যবাদ।

১ মিনিটে বাচ্চাকে ঘুম দিন

/ No Comments
৫ বছরের শিশু তার বাবা-মা অথবা অভিভাবকের অন্তত ১ বছরের ঘুম কেড়ে নেয়। সারাদিন অফিস করে ক্লান্ত হয়ে রাতে ঘুমোতে যাবেন আপনার শিশুর জ্বালায় তার উপায় নেই। সারাদিন সংসার ঠেলে ক্লান্ত, এবার ঘুমোবেন। কোথায় কী..সে তো এখনও জেগে। শত-হাজার চেষ্টার পরেও সে ঘুমোচ্ছে না। তাহলে উপায়! দেখুন এই ভিডিওতে--

ছবিতে নিজেকে সুন্দর দেখানোর সহজ কিছু কৌশল!

/ No Comments
একেবারেই লাজুক বা ক্যামেরা ভীতি না থাকলে কম বেশি সকলেই ছবি তুলতে বেশ পছন্দ করেন। আবার অনেকের ছবি তোলা বেশ পছন্দের হলেও নিজের ছবি সুন্দর আসে না দেখে মন খারাপ করে ছবি তোলাই বন্ধ করে দেন। কিন্তু ছবি সুন্দর আসা না আসা কিন্তু ক্যামেরার দোষ নয়। সমস্যা আপনারই।
না, এখানে আপনি সুন্দর-অসুন্দর কিছুই বলা হচ্ছে না, ছবি সুন্দর আসার রয়েছে কিছু কৌশল। আপনাকে জানতে হবে কিভাবে একটু স্লিম দেখাবে, মুখের ভঙ্গি কেমন থাকলে আপনাকে আরো বেশি আকর্ষণীয় লাগবে। আর এতে করেই সুন্দর উঠবে ছবি। আর এখন জেনে নিন ছবিতে সুন্দর দেখানোর সহজ কিছু কৌশল।
# ছবিতে চোখ বন্ধ আসে? তাহলে এক কাজ করুন চোখটা বন্ধই রাখুন। ক্যামেরার ক্লিকের সাথে সাথে চোখ খুলে দিন। দেখবেন ছবিতে আর চোখ বন্ধ আসবে না।
# ছবিতে মুখের নিচের অংশ অনেকের বেশ ভারী আসে। অনেকের তো ভাঁজ দেখা যায়। এই সমস্যা দূর করতে মুখটা সামনের দিকে একটু বাড়িয়ে দিন। এতে করে গলা এবং মুখের নিচের অংশে একটু টানটান ভাব আসবে এবং ছবিতে মোটেও মুখের নিচের অংশ ভারী দেখাবে না।
# ছবি তোলার সময় মুখটি অতিরিক্ত হাসিহাসি হয়ে যায়? তাই এ সমস্যা দূর করতে দাঁতের পাটির মাঝে ফাঁক রাখবেন না। এমনভাবে হাসুন যেনো জিহ্বা দেখা না যায়। এতে করে হাসিটি স্বাভাবিক ও ন্যাচারাল আসবে।
# নিজের ভ্রুয়ের দিকে নজর দিন। শুধুমাত্র ভ্রুয়ের অভিনয়ে ছবি অনেক সুন্দর আসে। ভ্রু কীভাবে থাকলে আপনাকে সুন্দর দেখায় তা খুঁজে বের করুন। মেয়েরা ভ্রু ভালো করে এঁকে নিন। এতে করে মুখের একটি সঠিক আঁকার আসবে এবং ছবি সুন্দর উঠবে।
# অনেক সময় চোখের মনি সাদা হয়। এই সমস্যা সমাধানের জন্য ছবি তোলার ঠিক আগে একটু উজ্জ্বল আলোতে তাকিয়ে নিন। এতে চোখের পিউপিল সংকুচিত হয়ে আসে যার ফলে মনি সাদা হওয়ার সমস্যা থাকে না।
# আপনি কোন এঙ্গেলে দাঁড়ালে আপনাকে একটু শুকনো দেখায়, মুখের কোন পাশের ছবি বেশি ভালো আসে তার দিকে লক্ষ্য রাখুন। এই সকল জিনিস মেনে চললে ছবি আপনা আপনিই সুন্দর আসবে।
# আপনার যে ছবিটি সবচাইতে সুন্দর এসেছে সেই ছবিতে কীভাবে দাঁড়িয়েছিলেন বা কিভাবে মুখভঙ্গি করেছিলেন তা ভালো করে দেখুন এবং সেভাবেই ছবি তোলার প্র্যাকটিস করুন। এতে সব ছবিই সুন্দর আসবে।

ওয়ার্কিং মায়েদের সমস্যা

/ No Comments
একটি বিখ্যাত লাইফ স্টাইল ম্যাগাজিনের একটি সমীক্ষা থেকে জানা গেছে Working Women-দের মধে প্রায় ৭০% বাড়িতে নিজের বাচ্চাকে রেখে কাজে যেতে অপরাধবোধে ভোগেন |
আজকাল বেশিরভাগ মহিলাই ঘরে না বসে থেকে সংসার করা ছাড়াও অন্য কোনও না কোনও কাজে নিজকে ব্যস্ত রাখেন | কিন্তু কাজের চাপের ফলে বেশির ভাগ সময়টাই অফিসে কাটাতে হয় বা ঘরে গিয়েও অফিসের কাজ নিয়ে বসতে হয় | এই সবের মধ্যে হয়তো আপনার বাচ্চাকে কোনও সময় দিতে পারছেন না | তখন নিজেকে দোষী না মনে করে নিজের জীবন যাত্রায় যদি সামন্য কিছু পরিবর্তন আনেন তাহলে দেখবেন সব কিছুই সঠিক ভাবে ম্যানেজ করতে পারছেন | এতে আপনিও খুশ আর আপনার বাচ্চাও খুশ!
কিছু টিপস:
১) সকাল উঠে মোটামুটি সারাদিনের কাজের একটি রুটিন বানান | কোন কাজের জন্য কতটা সময় দেবেন তাও ঠিক করে নিন | এর ফলে দেখবেন অফিসের কাজ ঠিক টাইমে শেষ হয়ে যাচ্ছে এবং আপনিও তাড়াতাড়ি বাড়ি ফিরতে পারছেন এবং বেশ কিছুটা সময় বাচ্চার সঙ্গে কাটাতে পারবেন | অফিসের কাজ অফিসেই শেষ করার চেষ্টা করুন এবং weekend-গুলো যতটা পারবেন বাচ্চার সঙ্গে কাটান |
২) বাড়ি ফিরে রোজ কিছুটা সময় বাচ্চাকে দিন আর সেই সময়টায় আপনার মোবাইল ফোনটা বন্ধ রাখুন | ১৫ মিনিট হলেও পুরো সময়টাই বাচ্চাকে দিন |
৩)সারাদিন পরে অফিস থেকে ফিরেই অন্য কাজ বা টি ভি খুলে না বসে কিছুটা সময় বাচ্চার সঙ্গে গল্প করে কাটান | সারাদিন স্কুলে কী করলো বা কী খেয়েছে ছোট ছোট প্রশ্ন করুন | ধৈর্য ধরে শুনুন আপনার বাচ্চা কী বলছে আর হ্যাঁ এই সময় একদম মুখ গোমড়া করে থাকবেন না বা রেগে যাবেন না | যতটা পারবেন চিয়ারফুল থাকার চেষ্টা করবেন |
৪)যতটা পারবেন বাচ্চাকে ঘরের কাজে involve করুন | দুজনে মিলে খাবার আগে টেবিল সাজান বা ঘরের জিনিসপত্র গুছিয়ে রাখুন | তবে রোজ রোজ বাচ্চাকে দিয়ে একই কাজ করাবেন না |
৫)দুজন মিলে একটু হেঁটে আসুন | দেখবেন সারাদিনের পর স্ট্রেস ফ্রি লাগছে |
৬)একসঙ্গে গান শুনুন এবং জোরে জোরে দুজনে মিলে একসঙ্গে গানটি গান, গানের বদলে rhymes-ও হতে পারে |
৭)রোজ ৫ মিনিটের জন্য হলেও বাচ্চাদের কোনও বই থেকে গল্প পড়ে শোনান | আরও ভালো হয় যদি আপনি তা অভিনয় করে দেখাতে পারেন |
৮)একসঙ্গে দুজনে সাঁতারও কাটতে যেতে পারেন | এতে দুজনের স্বাস্থ্যো ভালো থাকবে |
৯)যখন বাজার করতে যান তখন সঙ্গে বাচ্চাকেও নিয়ে যান | এর ফলে দুজনে সময় কাটানো ও হবে আবার বাচ্চা বিভিন্ন ফল, শাক-সব্জি চিনতেও শিখবে | তবে একটা জিনিস মনে রাখবেন দোকানে গেলেই কিন্তু চকোলেট বা আইসক্রিম কিনে দেবেন না |
১০)নিজেকে সব সময় দোষী না মনে করে নিজের উপর গর্বিত হন | ঘর, সংসার, বাচ্চা,অফিস সব কিন্তু আপনাকেই সামলাতে হয় এবং আপনি তা ভালো ভাবেই করছেন | তাই কে কী বললো কান না দিয়ে বাচ্চার কাছে নিজেকে নিয়ে একটি example সেট করুন | বাচ্চার সঙ্গে সময় কাটানোই হোক বা অফিসের কাজ দুটোই enjoy করে করুন |