সাম্প্রতিক শিরোনাম

Menu

গৃহস্থালীর টুকিটাকি শর্টকাট টিপস



গৃহস্থালীর টুকিটাকি টিপস জানা থাকলে যে কোন সময় কেউ এরকম সমস্যায় পড়লে তাকে সাহায্য করা যাবে । এগুলো সবারই কমবেশী জানা প্রয়োজন । অনেকেই হয়তো অনেক কিছু জানেন । তারপরও নতুন কিছু জানাবার চেষ্টা করলাম ।
# ছুরি বা কাঁচি থেকে মরচে দাগ তোলার জন্য ছুরি ভিনেগারে বেশ কিছুক্ষণ ভিজিয়ে এরপর আধা ঘণ্টা ফুটিয়ে নিন।
# কম্পিউটারের কি-বোর্ড বা মাউসে ময়লা জমলে তুলার প্যাডে কয়েক ফোঁটা নেইল রিমুভার দিয়ে ময়লার ওপর বুলিয়ে নিন। সব ময়লা উঠে যাবে।
# অনেক সময় বাসনের স্টিকার সহজে তোলা যায় না। তুলতে গেলেও আঠালো ভাব লেগে থাকে। তাই হাত দিয়ে না তুলে একপাশে মোমবাতি ধরুন। এরপর মোমবাতি সরিয়ে এককোণ থেকে স্টিকার তুলে ফেলুন।
# রান্না করার পর প্রেশার কুকারে অনেক সময় হলদে দাগ পড়ে। এই দাগ তুলতে কুকারে লেবুর রস ও লেবু একসঙ্গে কিছুক্ষণ ফুটিয়ে নিন। দাগ থাকবে না। ভিনেগার দিয়ে ফোটালেও দাগ থাকবে না।
# বালতি বা অন্য কোনো প্লাস্টিকের জিনিসে মরচের দাগ পড়লে তারপিন তেলের সঙ্গে লবণ মিশিয়ে ঘষুন। দাগ নিমেষে উঠে যাবে।
# কাপড়ের কালো দাগ তোলার জন্য দাগের ওপর কেরোসিন ঘষুন। এরপর এক টুকরা লেবু ঘষে দিন। সাবান দিয়ে কাপড় কেচে রোদে মেলে দিন।
# পিতলের কালচে দাগ তুলতে ময়দা, লবণ ও ভিনেগারের পেস্ট বানিয়ে পিতলের কালো দাগের ওপর মাখিয়ে দিন। ১০ মিনিট পর নরম কাপড় দিয়ে ঘষে তুলে ফেলুন। চকচকে হয়ে যাবে।
# রুপার গয়না কালো হয়ে গেলে একটি পাত্রে গয়না রেখে জল দিয়ে কয়েক টুকরো আলু দিন। ১০ মিনিট ফোটান। নামিয়ে ঠাণ্ডা হলে জল থেকে তুলে নরম কাপড় দিয়ে ঘষে নিন।
# কাঁচা শাকসবজি ও কাঁচামরিচ বাজার থেকে আনার পর এগুলোকে ছড়িয়ে রেখে বাতাসে জল শুকিয়ে গেলে শুকনা পলিপ্যাক, কাগজের ঠোঙায় , কাপড়ের ব্যাগে বা কনটেইনারে করে রেফ্রিজারেটরে রাখতে হবে। পলিপ্যাকে ছিদ্র করেও রাখা যেতে পারে, যেন বাতাস বের হয়ে যায়।
# কাঁচামরিচের বোঁটা ফেলে জল শুকিয়ে কাপড়ের ব্যাগ বা কাগজের ব্যাগ এ সংরক্ষণ করলে বেশি দিন ভালো থাকবে ।
# বাজার থেকে শাক বা ধনে পাতা আনলে পরিষ্কার করে বেছে শুকনা পলিপ্যাক বা কনটেইনারে রাখতে হবে।এ ক্ষেত্রেও কাপড়ের ব্যাগ বা কাগজে মুড়িয়ে রাখলে বেশি সময় ভালো থাকে ।
# মাছ ও মাংস রান্না করার জন্য রেফ্রিজারেটর থেকে নামালে বরফ গলিয়ে বেশিক্ষণ বাইরে রাখা যাবে না। তাতে গরমে সেগুলো নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
# চিকেন ফ্রাই, চিকেন রোল—এসব খাবার অ্যালুমিনিয়াম ফয়েলে মুড়িয়ে নিলে নষ্ট হবে না।
# গরম চা চট করে মুখে নিয়েছেন জিহবা পুড়ে গেলো তাইনা ।
কিংবা কিছু রান্না করছেন লবন টেস্ট করার জন্য তাড়াহুড়ো করে ঝোল মুখে নিলেন । উহু জিহবা পুড়ে গেলো । সাথে সাথে আধা চা চামচ পরিমাণ চিনি জিহবা র পোড়া জায়গায় রেখে একটু একটু করে খেয়ে নিতে পারেন । তবে জিহবাতে রেখেই খাবেন । দেখবেন জিহবার জ্বালা পোড়া কমে যাবে ।

# সালাদ , ভর্তা এর জন্য কাচামরিচ কুচি করেছেন । হাতের মধ্যে ঝাল রয়ে গেছে । ভুলে সেই হাত চোখে লাগলে তো কথাই নেই ।কিংবা রান্না করার সময়ে মরিচের গুড়া ব্যবহার করার কারণে অনেক সময় মরিচের ছিটে এসে চোখে পড়লে চোখ জ্বালা করে ।এক চিমটি লবন খেয়ে নিন ।সাথে সাথে চোখের জ্বালা চলে যাবে । আরেকটা কথা চোখ একবার ধুয়ে নিবেন ।
# পান খাওয়ার খুব অভ্যাস নয়তো মাঝে মাঝে পান খেতে পছন্দ করেন । পান ভালো করে না ধুলে পানের মাঝে লেগে থাকা মাকড়ের নির্যাস জিহবা তে লেগে যায় ।
অনেক সময় পান না খেলেও ঘরে থাকা মাকড়ের জাল থেকেও এই সমস্যা হয়ে থাকে ।
মাকড়ের নির্যাস জিহবা তে লাগলে জিহবার মধ্যে কাটা কাটা ব্যাথা অনুভূত হয় । কোন কিছু খেতে গেলে খোচা খোচা লাগে । একটা পরিস্কার পান পাতা তে শরিসার তেল মাখিয়ে সেই পান পাতা জিহবার সেই জায়গায় ভালো করে ঘষুন । মাকড় দূর হয়ে যাবে ।মাকড় ছিলো কিনা বা গেছে কিনা সেটা বুঝার জন্য সেই পানপাতা টা চুলায় আগুন ধরিয়ে আগুনে পুড়িয়ে নিন । পট পট পট করে শব্দ করে মাকড় পুড়ে যাবে । শব্দ না হলে বুঝবেন মাকড় ছিলো না ।

# বেগুন ও কাঁচকলা কেটে রাখলে কালো হয়ে যায়। জলতে সামান্য দই দিয়ে কাটা কাঁচকলা ও বেগুন ডুবিয়ে রাখুন কালো হবে না।
# পেঁয়াজ-রসুন কাটার পর হাতে গন্ধ থাকে। সামান্য লেবুর রস বা শর্ষের তেল মাখুন। তারপর হাত ধুয়ে নিন।
# মাছে লবণ, হলুদ ও সামান্য ভিনিগার দিয়ে ফ্রিজে রাখলে বাসি গন্ধ হবে না; ফ্রিজেও আঁশটে লাগবে না।
# অনেক সময় চিংড়ি মাছে গন্ধ লাগে। রান্না করার আধঘণ্টা আগে লেবুর রস ও সামান্য লবণ মাখিয়ে রাখুন, এরপর পরিষ্কার করে ধুয়ে রান্না করুন। মাছ বা অন্যান্য সি-ফুড রান্নার সময় এভাবে লেবু-লবণ মাখিয়ে ধুয়ে নিন। আঁশটে গন্ধ হবে না।
# আচার শেষ বোতল পরিষ্কার করার পরও গন্ধ থাকে। ম্যাচের কাঠি জ্বালিয়ে বোতলে ফেলে ঢাকনা বন্ধ করে রাখুন। কিছুক্ষণ পর সাবান-জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন, গন্ধ থাকবে না।
# কাঁচা মুগডাল ভেজে জল দিয়ে ধুয়ে ভিজিয়ে রাখবেন, তাহলে ডালের রং আর কালো হবে না। ধুয়ে রান্না করলে ডালটাকে দেখতে উজ্জ্বল দেখাবে এবং তাড়াতাড়ি সিদ্ধ হয়ে চালের সঙ্গে মিশে যাবে।
# যেকোনো লেবুর খোসা ফেলে দেবেন না। ছোট টুকরো করে ডিটারজেন্টের সঙ্গে মিশিয়ে নিন। ডিটারজেন্টের খরচও কমবে, কাপড়ও ঝকঝকে হবে।
# বালতি কিংবা অন্য কোনো প্লাস্টিকের জিনিসে মরিচার দাগ পড়লে তারপিনের সঙ্গে লবণ মিশিয়ে ঘষুন। দাগ নিমেষে উঠে যাবে।
# অনেক দিন আলু স্টোর করতে চাইলে প্যাকেটে একটা আপেল রাখুন, আলুতে চারা গজাবে না।
# পেঁয়াজ কাটার সময় চুইংগাম চিবুতে থাকুন, চোখ জ্বালা করবে না।
# মাছ ভাজতে কড়াইতে তেল গরম হলে মাছের ওপর সামান্য লবণ ছিটিয়ে দিন, তেলের ছিটা আসবে না।
# মাছ রান্না করে হাতের কাছে কাঁচা ধনিয়া পাতা থাকলে কুচি কটুকিটাকিরে কেটে বিছিয়ে দিন, স্বাদ বহুগুণ বেড়ে যাবে।
# ডাল যত বেশি সময় জ্বালানো হবে স্বাদ ততই বাড়বে। তাই ডাল রান্নার সময় বেশি জল দিয়ে অনেকক্ষণ ধরে জ্বাল দিন।
# মাংস তাড়াতাড়ি সিদ্ধ করতে চাইলে খোসাসহ এক টুকরো কাঁচা পেঁপে দিন।
# মাংস রান্না করে শেষে নামানোর আগে বেরেস্তা (পেঁয়াজ কুচি ভাজা) দিয়ে দিন। স্বাদ বেড়ে যাবে।
# ডিম সিদ্ধ করতে জলতে সামান্য লবণ দিন। ডিম ফাটবে না আর খেতেও সুস্বাদু হবে। ডিম ঠাণ্ডা করে খোসা ছাড়ান, এতে খোসায় লেগে ডিম নষ্ট হবে না।
# রান্নায় খাদ্যমান ঠিক রাখতে যতটুকু সম্ভব তরকারি বড় বড় টুকরা করে কাটুন।
# রান্নায় গরম জল ব্যবহার করুন, তাড়াতাড়ি রান্না হবে।
# ফ্রিজের মধ্যে আঁশটে গন্ধ এড়াতে ফ্রিজে এক টুকরো কাঠ কয়লা রেখে দিন। আঁশটে গন্ধ থাকবে না।
# চিনিতে পিঁপড়া ধরলে চিনির পাত্রে কয়েকটি লবঙ্গ রাখুন, পিঁপড়া ছেড়ে যাবে।
# তরকারিতে লবণ বেশি হলে সামান্য টক অথবা সামান্য চিনি দিন, কিছুটা হলেও লবণাক্ত ভাব কমবে। ছোট একটি আলু কেটে দিলেও চলবে।
# ভাতের মাড় ফেলে না দিয়ে জমিয়ে রেখে দিন। বাসন ধোয়ার সময় এই মাড় জলর সঙ্গে ব্যবহার করুন। কাচের ও স্টেনলেস স্টিলের বাসন ঝকঝকে হবে।
# হাতে রান্না করার সময় হলুদের দাগে ভরে গেছে। এক টুকরো লেবু ভালো করে হাতের তালুতে ঘষে ধুয়ে ফেলুন। দাগ থাকবে না।
# কচু কাটার পর হাত কালচে হয়ে যায়। হাত চুলকাতে থাকে। জল দিয়ে না ধুয়ে লবণ মেখে চুলার তাপে হাতটা কিছুক্ষণ ধরে রাখুন। চুলকানো বন্ধ হয়ে যাবে।
# লেবু কেটে ফেললেই শুকিয়ে যায়। কাটা লেবু ফ্রিজে রাখতে না চাইলে এর ওপর সামান্য নারিকেল মাখিয়ে খোলা জায়গায় রাখুন।
# হিং অনেক দিন তাজা থাকবে যদি এর সঙ্গে কয়েকটা কাঁচামরিচ রাখেন। দুধে ভিজিয়ে রাখলেও তাজা থাকবে।
# কোল্ড ড্রিংকের ঝাঁজ বের হয়ে গেছে, ফেলে দেবেন না। ঘরের মেঝে, তেলতেলে কিচেন কাউন্টার ইত্যাদি পরিষ্কার করার জন্য ব্যবহার করুন।
# আঠার টিউব যখন ব্যবহার করবেন না, তখন ফ্রিজে রাখুন। অনেক দিন চলবে, শুকাবে না।
# সাবান ছোট টুকরা হয়ে গেলে ফেলে দেবেন না। পুরনো মোজায় ভরে ড্রয়ারে বা আলমারিতে রাখুন। ভ্যাপসা গন্ধ হবে না। ফ্রেশনারও লাগবে না।
# মোমবাতি ফ্রিজে রাখবেন। অনেক দিন চলবে। তাড়াতাড়ি জ্বলে যাবে না।
# জুতার কালি যদি বেশি দিন পর পর ব্যবহার করেন তা হলে তা শুকিয়ে যায়। এতে দুই ফোঁটা অলিভ অয়েল দিয়ে রাখবেন; অনেক দিন ভালো থাকবে।
# দামি সেরাম শ্যাম্পু হাতের কাছে নেই। বাড়িতে বানিয়ে নিন সেরাম শ্যাম্পু। দুটো ডিমের সাদা অংশ বের করে নিয়ে এতে দুই টেবিল চামচ রেড়ির তেল মেশান। পুরো চুলে লাগিয়ে রাখুন ঘণ্টাখানেক। এরপর হালকা গরম জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। দেখবেন খুশকিমুক্ত ঝলমলে চুল।
# বালতি বা প্লাস্টিকের কোনো জিনিসে মরচে দাগ পড়লে তারপিন তেলের সঙ্গে লবণ মিশিয়ে ঘষুন, দাগ চলে যাবে।
# চামড়ার জুতাতে ক্যাস্টার অয়েল আর সোল এ বার্নিশ (ম্যাট) লাগিয়ে শুকিয়ে নিন। বৃষ্টিতে ভিজলেও নষ্ট হবে না।
# রুপোর গয়না কালো হয়ে গেলে একটি পাত্রে রেখে পানি দিয়ে কয়েক টুকরো আলু দিন ১০ মিনিট ফোটান। নামিয়ে ঠাণ্ডা হলে জল থেকে তুলে নরম কাপড় দিয়ে ঘষে নিন, পরিষ্কার হয়ে যাবে।
# মোচা বা কচু কাটতে গিয়ে হাতে দাগ হয়ে যায়। কাটা শেষে আলুর ফালি আঙুলে ঘষে নিন, দাগ থাকবে না।
# বেগুন পোড়ার পর এর খোসা তুলতে অনেক সময় কষ্ট হয়। তাই বেগুন পোড়ার পর তা জলতে দুই মিনিট ভিজিয়ে রাখুন। এরপর তুলে পানি ঝরিয়ে খোসা ছড়ান। সহজেই উঠে যাবে।
# ফুলকপি অনেক সময় পরিষ্কার হতে চায় না। তাই কাটার পর ভিনেগার মেশানো পানিতে ভিজিয়ে রাখুন কয়েক মিনিট। এরপর তুলে দেখবেন সব পোকা আর ময়লা বেরিয়ে গেছে।
# দই কি খুব টক হয়ে গেছে। পাতলা কাপড়ে ঢেলে ঝুলিয়ে রাখুন। তবে দইয়ের জলটা ফেলে দেবেন না। ময়দা মাখার সময় জলর পরিবর্তে ব্যবহার করুন। আর টকদই পরিবেশন বা রান্নার সময় একটু দুধ মিশিয়ে দেবেন।
# কাপড় থেকে কফির দাগ তুলতে হলে কাপড় ৩০ মিনিট জলতে ভিজিয়ে রাখুন। এরপর কাপড় শুকিয়ে ড্রাইওয়াশ করে নিন।
# সোফার কাভার বা টেবিলক্লথে কফির দাগ হলে লিকুইড হ্যান্ডওয়াশের সঙ্গে দুই কাপ ঠাণ্ডা জল মেশান। ওই জলতে এক টুকরো পরিষ্কার কাপড় ভিজিয়ে তা দি
য়ে দাগের ওপর ঘষে নিন। দাগ থাকবে না। এ ছাড়া কফির দাগ তোলার জন্য লিকুইড ডিটারজেন্ট ও ভিনেগার একত্রে মিশিয়ে দাগের ওপর ব্যবহার করুন। পরে ঠাণ্ডা জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

# কার্পেটে চা বা কফি পড়ে গেলে এক টেবিল চামচ হ্যান্ডওয়াশ ও এক টেবিল চামচ সাদা ভিনেগার দুই কাপ কুসুম গরম জলতে মেশান। ওই মিশ্রণ দিয়ে জায়গাটা ধীরে ধীরে মুছুন।
# জামাকাপড়ে সস পড়ে গেলে অতিরিক্ত সস ঝেড়ে ফেলে ঠাণ্ডা জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এরপর কুসুম গরম জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। কার্পেটের ওপর সস পড়লে দুই কাপ কুসুম গরম জলতে এক টেবিল চামচ লিকুইড হ্যান্ডওয়াশ মেশান। তারপর পরিষ্কার কাপড় ওই মিশ্রণে ডুবিয়ে সসের জায়গা মুছুন। এতেও দাগ না উঠলে এক টেবিল চামচ অ্যামোনিয়ার সঙ্গে দুই কাপ কুসুম গরম জল মিশিয়ে ওই মিশ্রণ দিয়ে জায়গাটা ধুয়ে ফেলুন। তারপর আবার ঠাণ্ডা জল দিয়ে ধুয়ে নিন।
# নেলপলিশের দাগের ওপর নেলপলিশ রিমুভার লাগিয়ে জায়গাটা ভিজিয়ে রাখুন। তারপর এক চা চামচ পি-এইচ ব্যালান্সড ডিটারজেন্ট পাউডার এক কাপ গরম জলতে মিশিয়ে কাপড় ডুবিয়ে নিয়ে পরিষ্কার পানিতে ধুয়ে ফেলুন।
# রুপার গয়না কালো হয়ে গেলে একটি পাত্রে গয়না রেখে জল দিয়ে কয়েক টুকরো আলু দিন। ১০ মিনিট ফোটান। নামিয়ে ঠাণ্ডা হলে জল থেকে তুলে নরম কাপড় দিয়ে ঘষে নিন।
# ফ্রিজের গায়ে দাগ ধরে গেলে স্পঞ্জে টুথপেস্ট লাগিয়ে ঘষুন। দাগ উঠে যাবে। -
# জানালা, দরজার কাচ ঝকঝকে করে তুলতে মিহি চকগুঁড়ার সঙ্গে জল আর স্পিরিট অথবা কেরোসিন মিশিয়ে কিছুক্ষণ কাচের ওপর মাখিয়ে রাখুন। শুকিয়ে গেলে খবরের কাগজ দিয়ে মুছে নিন।
# ডিটারজেন্টের সঙ্গে একটা লেবুর রস ও এক চামচ ফিনাইল মিশিয়ে বাথরুমের টাইলস ঘষে দেখুন, কেমন ঝকঝক করে।
# গরম পোশাক বা সিল্কের পোশাক ধোয়ার পর যদি ইউক্যালিপটাস তেল মেশানো জলে ডুবিয়ে নেন তাহলে পোকায় কাটার ভয় থাকবে না। পোশাকের ঔজ্জ্বল্য বাড়বে। এক বালতি জলে তেলের পরিমাণ হবে দু’টেবিল চামচ।
# বাচ্চাদের জামাকাপড় বা কাঁথায় যদি তার বমির দুর্গন্ধ থেকে যায়, তবে কাচার পর জলে আধ চামচ বেকিং সোডা মিশিয়ে তাতে জামাকাপড় ডুবিয়ে নেবেন। দুর্গন্ধ দূর হবে।
# ফ্লাক্সের ভেতরের অংশ ভালভাবে ধুতে হলে ফ্ল্যাক্সে গরম জল ভর্তি করুন। তাতে কয়েক টুকরো কাগজ ফেলে দিন। ঘণ্টাখানেক পর ভালো করে ঝাঁকিয়ে নিয়ে জল ফেলে দিন। ভেতরের যাবতীয় নোংরা পরিষ্কার হয়ে যাবে।
# পাটালী গুড় শক্ত রাখতে চাইলে গুড়টি মুড়ির ভেতর রাখুন।
# আদা টাটকা রাখার জন্য বালির ভেতর রেখে দিন।
# কমলার খোসা শুকিয়ে গুড়া করে রাখুন। পুডিং বা কেক বানানোর সময় সামান্য পরিমান দিলে চমৎকার সুগন্ধ বের হবে।

Share This:

Post Tags:

গৃহস্থালীর টুকিটাকি টিপস

গৃহস্থালীর টুকিটাকি টিপস জানা থাকলে যে কোন সময় কেউ এরকম সমস্যায় পড়লে তাকে সাহায্য করা যাবে । এগুলো সবারই কমবেশী জানা প্রয়োজন । আমি নিজে এরকম সমস্যায় পড়েছিলাম । আর সমাধানগুলো পরীক্ষা করে দেখেছি । এগুলো সত্যি কাজ করে । দেখুন তো কারো কাজে আসে নাকি ।

কোন মন্তব্য নেই " গৃহস্থালীর টুকিটাকি শর্টকাট টিপস "